এ চিন্তা থেকে প্রথমে তিনি সংরক্ষিত আসনে দাঁড়ালেন এবং জয়ী হলেন । এখন তিনি সমাজের অসহায় মানুয়ের পাশে দাড়িয়েছেন।তিনি যখনই শুনলেন কিশোরীমেয়ের বিয়ে হয়ে যাচ্ছে। সাথে সাথে তিনি তার বাড়িতে যান এবং তাদের সাথে এ বিষয়ে কথা বলতে থাকেন। এক সময় তার পরিবার এবিষয়ে মানতে রাজি না হলেও তার ও এলাকার গণ্যমান্য ব্যাক্তিদের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় বিষয়টি তার মানতে রাজি হল।
বিশ্বনাথের আকিল পুর গ্রামে গিয়ে জানা গেল, বাল্য বিবাহ থেকে মুক্তি পাওয়া সেই কিশোরীর কথা। সেখানকার ইউনিয়ন পরিষদের সংরক্তিত আসনের সদস্য দিলারা বেগম ও স্থানীয় গণ্য মান্য ব্যাক্তি বগের্র সহায়তায় বন্ধ হল কিশোর মেয়ের বিয়ে। কৌতুহল বশত: জানতে ছা্িলিাম কিভাবে এ বিয়ে বন্ধ করলেন আপনি। তিনি বললেন, আমি অপরাজিতা প্রজেক্টের একজন সদস্য হিসাবে আমি দীর্ঘ দিন যাবৎ কাজ করে আসছি। সদস্্য হিসাবে আমি প্রতি নিয়ত মিটিং এ যেতাম। মিটিং আমার খুবই ভাল লাগত। মিটিং এর লক্ষ্য উদ্দেশ্য ছিল নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়ন। সমাজের অসহায় মানুরেষর পাশে দাঁড়ানো, অধিকার বঞ্চিত লোকজনের হয়ে কাজ করে।সমাজের বিভিন্ন মিটিং এ অংশগ্রহণ করা। বিষেশ করে সরকারের বিভিন্ন কাঠামোতে অংশগ্রহণ করে তৃণমূল পর্যায়ের মানুষের হয়ে কাজ করা।
বিষয়টি যখন দিলারা বেগম বললেন, তখন তার মুখে হাসির ভাব ফুটে উটল।